দোয়ারাবাজার (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ
সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার লক্ষীপুর ইউনিয়নের রণভূমি গ্রামে ১বছরের দুই শিশুর ঝগড়া নিয়ে
মারামারি সৃষ্টি হয়ে, উভয় পক্ষের মধ্যে আহতদের সংখ্যা দশ।
সরজমিনে গিয়ে জানাগেছে,উভয় পক্ষের ১বছরের দুই শিশুর মধ্যে গত ৪ফেব্রুয়ারি বিকেল ৫ টার দিকে ঝগড়া লাগে। সেই ঝগড়া টির জের ধরে উভয় পরিবারের মধ্যে মারামারি করে আহত হয়ে রুগী বর্তমানে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে।
অভিযোগ সূত্রে জানাগেছে,এই বিষয়ে রোকসানা বেগম ও জঁখমী বাচ্ছু মিয়া থানায় বাদী হয়ে লিখিত পৃথক পৃথক দুইটি অভিযোগ দায়ের করেছে ৫ জনকে আসামী করে।(১) মোঃ আজিজুর রহমান (২৬) (২) মফিজুর রহমান (৩৫)
উভয় পিং নুরুল আমিন (৩) নুরুল আমিন (৬৩) পিং হাসেন আলী (৪)মোছাঃ আয়েশা বেগম (৫৫) স্বামী নুরুল আমিন (৫)মোছাঃ রুনা বেগম (১৮) পিং নুরুল আমিন সর্ব সাং রণভূমি,ইউপি ৭নং লক্ষীপুর এদের বিরুদ্ধে দোয়ারাবাজার থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
মঙ্গলবার বিকেল ৫ টার দিকে বাদীর বসতবাড়ীর উঠানের মাঝে ১বছরের অবুঝ শিশু হাসান মিয়া ও বিবাদী মফিজুর রহমানের এক বছরের মেয়ে আইমান উভয়ের মধ্যে খেলাধুলা করিতে যাইয়া বিবাদী মফিজুরের মেয়ে আইমান মাঠিতে পরে যায়। ঐ সময় বিবাদী রুনা বেগম ঘটনাটি দেখিয়া তথায় আসিয়া ১ বছরের অবুঝ শিশু হাসান মিয়াকে ঘুসি মারলে হাসান মিয়া মারাত্মক আঘাতপ্রাপ্ত হয়। তখন সুমি বেগম তা দেখিয়া প্রতিবাদ করিলে বিবাদী রুনা বেগমের শহীদ ঝগড়া বিবাদ শুরু হয়। ওই সময় বিবাদী রুনা বেগম সুর চিৎকার দিলে ঐ সময় বিবাদীরা বেআইনি জনতায় মিলিত হয়ে প্রাণ নাশক ধাঁরালো দ্যা, লোহার রড,লাঠি সুঠা ইত্যাদি।বেআইনি অস্রধারা গুরুতর আহত করে।এদের মধ্যে
মারাত্মক জখমীদের উন্নত চিকিৎসার জন্য সিলেট এম এজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন।
জানতে চাইলে, প্রতিপক্ষের মধ্যে ইয়াছমিন (১৮) পিং নুরুল আমিন বলেন, আমাদের ৪ জন, আহত হয়েছে।আমার মা-কে ফিরাইতে আনতে গেয়ে আমাকে মারপিট করেছে তাঁরা।আমার মা আয়শা খাতুন, ভাই মহিবুর রহমান,নুরুল আমিনসহ ওসমানী মেডিকেল ভর্তি রয়েছে।তিনি এইসব কথা বলেন।
জানতে চাইলে অফিসার ইনচার্জ ওসি মোঃ জাহিদুল হক বলেন, মারামারির বিষয়ে দু’টি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। সরেজমিনে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিব।