স্টাফ রিপোর্টার:

গত ২ ফেব্রুয়ারী তারিখে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যে ও বানোয়াট তথ্য দিয়ে মানববন্ধন করে বিভিন্ন মিডিয়াতে প্রচার করা হয়েছে। প্রকাশিত মিথ্যে সংবাদের আজকের এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।।

সুনামগঞ্জের বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার ৩নং ধনপুর ইউনিয়নের ইসলামপুর গ্রামের বাসিন্দা জয়কুলের উপর মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে ভুক্তভোগী পরিবার ও স্থানীয় এলাকাবাসী।

৫ ফেব্রুয়ারী বুধবার বিকেলে বিশ্বম্ভরপুর সদর রোডে ইসলামপুর পয়েন্টে ভুক্তভোগী পরিবার ও স্থানীয় এলাকাবাসীর আয়োজনে এই মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, গত ২ ফেব্রুয়ারী এমদাদুল হক গণমাধ্যমকে মিথ্যে তথ্য দিয়ে হাতের গোনা দুই তিনজন মানুষ নিয়ে মানববন্ধন করে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচারণা চালিয়েছে, আমরা এই মানববন্ধনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।

মানববন্ধনে এমদাদুল হকের পিতা মোঃ আব্দুল মালেক, মাতা মুল্লিকা খাতুন,অত্র মহল্লার মসজিদ কমিটির সভাপতি মোঃ তাজুল ইসলাম,সেক্রেটারি হাফেজ ওয়ারিশ উদ্দিন,অত্র মসজিদের ইমাম হাফেজ আঃ মজিদ সহ সর্বজনে মানববন্ধনে বক্তব্য বলেন জয়কুলের উপর মিথ্যা মামলা হয়েছে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই

এছাড়াও বক্তব্য রাখেন বাচ্চু মিয়া, নইমুদ্দিন, দ্বীন ইসলাম,
রোজিনা খাতুন, জয়কুল ইসলাম,
আব্দুর রহিম, গোলাম রব্বানী, মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন, মোঃ মনিরুজ্জামান প্রমুখ।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন পূর্ব শত্রুতার ধরে আপন চাচা জয় কুলের চাচা এমদাদুল মিথ্যে মামলা ও মিথ্যে তথ্য দিয়ে হাতের গনা দুই তিন জন লোক নিয়ে নামমাত্র মানববন্ধন করে জয়কুলের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেন। আমরা এই মানববন্ধনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।

এছাড়াও তারা বলেন এমদাদুল হক এবং দ্বীন ইসলাম হচ্ছে আপন ভাই জয়কুল হচ্ছে দ্বীন ইসলামের ছেলে। পূর্বে তাদের মধ্যে পারিবারিক মনোমালিন্য এবং রেষারেষি লেগেই থাকত। এটাকে কেন্দ্রকরে দ্বীন ইসলামের স্ত্রী এবং নির্দোশ জয়কুলের মা’কে রান্ধা দিয়ে কুপিয়ে আহত করেন এমদাদুল হক!গ্রাম্ম শালিসতাই গ্রামবাসি বসে একত্রিত হয়ে এমদাদুলহক্কে আইনের হাতে তোলে দেন এবং বেশকিছু দিন কারাগারে থাকার পরে পূর্ব শত্রুতাই জের ধরে জয়কুলের উপর এ মিথ্যা মামলা করে। এই বিষয়কে কেন্দ্র করে এমদাদুল হকের স্ত্রী শামসুন্নাহার, দ্বীন ইসলাম এবং দ্বীন ইসলামের ছেলে জয়কুল ইসলামের উপর একের পর এক মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করতেছে এই এমদাদুল হক।

এছাড়াও বক্তারা বলেন এমদাদুল হক মাদকাসক্ত, বিভিন্ন সময় নেশা করে ভাই, ভাতিজা, এমনকি মা-বাবা কেউ সে অশ্লীল ভাষা গালমন্দ করে, এলাকাবাসী প্রতিবাদ করলে তাদের উপরেও সে চড়াও হয়, সেই কারণে পরিবারের উপর সব সময় একটা শত্রুতা লেগে থাকে।

এ বিষয়ে বিশ্বম্ভরপুর থানা অফিসার ইনচার্জ ওসি মোহাম্মদ মোখলেছুর রহমান বলেন,যেহেতু নতুন যোগদান করেছি বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষে দোষীদের আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।